ছবি : সংগৃহীত
শীতকাল হোক কিংবা গ্রীষ্মকাল পাতে শাক রাখতেই হবে। পালং, কলমি, পুঁই, পাটসহ বাজারে হরেকরকম শাক বিক্রি হয়। কখনো খেয়াল করে দেখেছেন, বাজারের সব শাক সবুজ হলেও লাল শাক লাল রঙা হয়। কখনো কি ভেবেছেন, এই শাক কেন লাল রঙের হয়? এর পেছনে কি কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে? চলুন জেনে নিই-
আসলে লাল শাকের পাতার কোষে আছে ‘প্লাস্টিড’। সেখানে ক্লোরোফিল থাকে। এই ক্লোরোফিল আবার তিন প্রকার হয়। ক্লোরোপ্লাস্ট, ক্রোমোপ্লাস্ট ও লিউকোপ্লাস্ট। লালশাকে ক্রোমোপ্লাস্ট থাকে। এজন্য এটি লাল রঙের হয়।
শরীরের জন্য উপকারি লাল শাক। এটি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। যারা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন তাদের জন্য এটি বেশ উপকারি। লাল শাকে রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড, ফসফরাস, আয়রন, ভিটামিন ই, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপকারি সব উপাদান।
আরো পড়ুন : শিশুকে ইন্টারনেট থেকে মুক্ত রাখার এখনই সময়
এই শাকে ক্যানসার প্রতিরোধক উপাদানও রয়েছে। লিভারের স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে সর্দিকাশি, কফের মতো সমস্যা কমায় এটি। জ্বরের পরে খাবারে অরুচিও কাটে লাল শাক খেলে।
লালরঙা এই শাকে রয়েছে বিপুল পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ। এতে মজুত রয়েছে ভিটামিন কে, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, কপার, জিঙ্ক, আয়রন, পটাশিয়ামের মতো একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। নিয়মিত লাল শাক খেলেই বাড়বে ইমিউনিটি।
এই শাকে ক্যানসার প্রতিরোধক উপাদানও রয়েছে। লিভারের স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে সর্দিকাশি, কফের মতো সমস্যা কমায় এটি। জ্বরের পরে খাবারে অরুচিও কাটে লাল শাক খেলে।
লালরঙা এই শাকে রয়েছে বিপুল পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ। এতে মজুত রয়েছে ভিটামিন কে, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, কপার, জিঙ্ক, আয়রন, পটাশিয়ামের মতো একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। নিয়মিত লাল শাক খেলেই বাড়বে ইমিউনিটি।
এস/কেবি