রবিবার, ১ অক্টোবর ২০২৩
১৬ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** খালেদার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি আজই নিষ্পত্তি হবে : আইনমন্ত্রী *** বেঁচে যাওয়া টক দই ফেলে দেওয়া বোকামি *** এই গরমে পায়ের যত্ন নেওয়া জরুরি *** সন্তান লালন-পালনে মায়েদেরও সুস্থ থাকা জরুরি *** সাধারণ হোটেলের সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেলের পার্থক্য কী *** গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে শূন্য আসনে ভর্তিতে আগ্রহীদের ‘সম্মতি’ দেওয়ার নির্দেশ *** বাংলাদেশের চেয়ে অর্ধেক দামে ডিম বিক্রি হয় ভারতে *** মার্কিন ভিসা নীতি : অস্বস্তিতে কিছু সরকারি কর্মকর্তা, অনেকে পাত্তা দিচ্ছেন না *** সাভারে মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের মেগা শো-রুম উদ্বোধন *** গত দুই নির্বাচনে বিতর্কের চাপ আমাদের ওপর পড়েছে : সিইসি

ডিমের দাম কমেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

🕒 প্রকাশ: ১১:৩১ এএম, ১৯শে আগস্ট ২০২৩

#

দিন কয়েক আগে ডিম নিয়ে বাজার তোলপাড়ের মধ্যে এখন দাম কিছুটা কমেছে। শুক্রবার (১৮ আগস্ট) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রতি ডজন ডিম তিন দিন আগের চেয়ে ১৫-২০ টাকা করে কমে বিক্রি হতে দেখা গেছে। ফার্মের লাল ডিম ডজনপ্রতি ১৪৫ টাকা এবং সাদা ডিম ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিম বিক্রেতারা বলছে, তিন দিন আগে লাল ডিমের দাম ছিল ১৬৫ টাকা এবং সাদাগুলো ১৬০ টাকা।

এদিকে কাঁচা মরিচ ও টমেটোর বাজারের অস্থিরতা এখনো কাটেনি। অন্যান্য সবজির মতো নতুন করে আবারও আলুর দাম বাড়ছে। যদিও ফার্মে মুরগির ডিমের দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে। 

বাজারে দাম বেড়েছে সবজির। আকার ভেদে লাউ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। লম্বা ও গোল বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। ভারতীয় টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা। করলার কেজি ৮০-৯০ টাকা। চাল কুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০, পটল ৫০-৬০, ঢেঁড়স ৬০, কচুর লতি ৭০, পেঁপে ৪০, মুলা ৫০ টাকা, বরবটি ৮০ ও ধুন্দুল ৫০-৬০ টাকা কেজি। বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা।  

ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। দেশি পেঁয়াজের কেজি ৭৫-৮০ টাকা। দেশি আদার কেজি ২০০, চায়না আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা। আলুর ৩৫ থেকে ৪০ টাকা।

খোলা চিনি প্রতি কেজি ১৪০ টাকা। বাজারে খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। প্যাকেট আটার কেজি ৬৫ টাকা। দুই কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। দেশি মসুরের ডালের কেজি ১৪০ টাকা, ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ৯০-১০০ টাকা।  

সয়াবিন তেলের লিটার ১৭৮ টাকা, লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা।  

এদিকে সরবরাহ না বাড়ায় এখনো চড়া ইলিশের দাম। রুই, তেলাপিয়াসহ অন্যান্য মাছের দামও বাড়তি।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, সপ্তাহজুড়ে টানা বৃষ্টিতে আড়তগুলোতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ সরবরাহ কম ছিল। এ কারণে খুচরায় দাম বেড়েছে। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে গত সপ্তাহে বাজারে ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে রুই মাছ বিক্রি হয়; যা গতকাল ৩৮০ থেকে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হতে দেখা গেছে।

এ ছাড়া তেলাপিয়া, পুঁটি, কই, শিং, চিংড়ি, পাবদা ইত্যাদি মাছের দামও আগের তুলনায় বাড়তি বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। মোহাম্মদপুর টাউন হলের মাছ বিক্রেতা তাওসিফ রেজা বলেন, মাছের সরবরাহ বাড়লে সপ্তাহখানেক পরে দাম কমতে পারে।

প্রাণিজ আমিষের মধ্যে গরুর মাংস গতকাল বাজারভেদে ৭৫০-৮০০ টাকা কেজি । 

ওআ/


ডিম

খবরটি শেয়ার করুন