ডেস্ক নিউজ, সুখবর ডটকম: দুর্নীতি ও অর্থ পাচার মামলায় মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। এ ছাড়া তাকে ৫০ লাখ মার্কিন ডলার জরিমানাও করা হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে একটি প্রাইভেট কোম্পানির কাছ থেকে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইয়ামিন।
সাজা ঘোষণার পর ২০২০ সালে তাঁকে গৃহবন্দি করা হয়। কয়েক মাস পর তিনি মুক্তি পান। এর পর তিনি আবার রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি মালদ্বীপে ভারতের প্রভাবের বিরোধিতা করে প্রচার চালিয়ে আসছেন। এতে উদ্বিগ্ন নয়াদিল্লি। ইয়ামিনকে চীনপন্থি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
২০১৮ সালে ক্ষমতা হারান আবদুল্লাহ ইয়ামিন। এরপর ২০১৯ সালে রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে ১০ লাখ ডলার আত্মসাতের জন্য তাকে ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ লাখ ডলার জরিমানা করা হয়েছিল। সাজা ঘোষণার পর ২০২০ সালে তাকে গৃহবন্দী করা হয়। কয়েক মাস পর তিনি মুক্তি পান। এরপর তিনি আবার রাজনীতিতে সক্রিয় হন।
আগামী বছরের মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রগ্রেসিভ পার্টি থেকে প্রার্থী হবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন আবদুল্লাহ ইয়ামিন।
এম এইচ/ আই. কে. জে/
আরও পড়ুন:
যে কারণে আফগানিস্তানে কার্যক্রম স্থগিত করলো তিন আন্তর্জাতিক এনজিও