ডেস্ক নিউজ, সুখবর ডটকম: ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত প্রচণ্ড নেপালে সশস্ত্র সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তারপর ২০০৬ এর নভেম্বরে শান্তি চুক্তিতে সই করে অস্ত্রত্যাগ করেন ওই গেরিলা নেতা। এই নিয়ে তৃতীয়বার তিনি নেপালের প্রধানমন্ত্রী হলেন তিনি।
এবারেও তার প্রধানমন্ত্রী হওয়াটা যথেষ্ট নাটকীয়। তিনি ছিলেন নেপালি কংগ্রেসের প্রধান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবার নেতৃত্বে পাঁচ দলের জোটের অন্যতম শরিক।
কিন্তু প্রচণ্ড সেই জোট থেকে বেরিয়ে এসে কিছুক্ষণ পরেই কে পি শর্মা ওলির নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের সঙ্গে হাত মেলান। আরও কিছু ছোট পার্টির সমর্থনও তিনি জোগাড় করেন।
সোমবার তার দায়িত্ব নেয়ার কথা। প্রচণ্ডের দাবি, ২৭৫ সদস্যের পার্লামেন্টে তার সঙ্গে ১৭০ জনের সমর্থন আছে। কিন্তু প্রচণ্ড সেই জোট থেকে বেরিয়ে এসে কিছুক্ষণ পরেই কে পি শর্মা ওলির নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের সঙ্গে হাত মেলান।
কিন্তু প্রচণ্ড সেই জোট থেকে বেরিয়ে এসে কিছুক্ষণ পরেই কে পি শর্মা ওলির নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের সঙ্গে হাত মেলান।
সংবাদসংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, প্রচণ্ড ও ওলি ক্ষমতা ভাগাভাগি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। প্রচণ্ডের দাবি অনুসারে, প্রথমে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে ওলিকে। পরের পর্বে তিন প্রধানমন্ত্রী হবেন।
একই ফর্মুলা তিনি দেউবাকেও দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি রাজি হননি। কিন্তু ওলি রাজি হয়ে যান। তিনি ছোট পার্টির নেতাদের একত্রিত করেন। তাদের নিয়ে প্রচণ্ড প্রেসিডেন্টের কাছে গিয়ে সরকার গঠনের দাবি জানান এবং কিছুক্ষণ পরে তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
এম এইচ/ আই.কে.জে/
আরও পড়ুন:
মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্টের ১১ বছরের কারাদণ্ড : দুর্নীতির মামলা